ত্রিফলা লাইট কেলেঙ্কারিতে তিনটি এজেন্সিকে কালো তালিকায় ফেলা হলো
শুধু তাই নয় ওই সংস্থা গুলির সিকিউরিটি মানি হিসেবে রাখা টাকাও বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। আগামীতে এই তিন সংস্থা সরকারি কোন দপ্তরের কাজ করতে পাবে না। এদিন ত্রিফলা প্রসঙ্গে এমনটাই জানালেন শিলিগুড়ি জলপাইগুড়ি উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (এসজেডিএ) চেয়ারম্যান সৌরভ চক্রবর্তী। তিনি জানান জলপাইগুড়ি এবং শিলিগুড়ি শহরে যে সমস্ত ত্রিফলা লাইট ভেঙ্গে পরে আছে সে গুলিকে তুলে ফেলা হবে। তবে যে গুলি ভালো আছে সে গুলির মডেল পরিবর্তন করে এলইডি লাগিয়ে দেওয়া হবে।
জলপাইগুড়ি এবং শিলিগুড়ি শহরের সৌন্দার্যায়ন করার লক্ষ নিয়ে ত্রিফলা লাইট লাগানর সিদ্ধান্ত গ্রহন করা হয় এসজেডিএ র পক্ষ থেকে। সুত্রের খবর বাম আমলের পরিকল্পনা নিয়ে কাজ শুরু হয়। ২০১১ সালে রাজ্যে তৃনমূল ক্ষমতায় আসার পরে ২০১৩ সালে ত্রিফলা কেলেঙ্কারি ধরা পরে। অভিযোগ ওঠে টেন্ডারে যে মানের কাজ করার কথা ছিলো। সেই মানের কাজ করা হয়নি। এর পরে জলপাইগুড়ি শিলিগুড়ি শহরে কাজ করা তিনটি এজেন্সির বিরুদ্ধে সরকারি ভাবেই পদক্ষেপ নিয়ে মামলা দায়ের করা হয়। সি আই ডি এবং ভিজিলেন্স তদন্ত করেও রিপোর্ট জমা করা হয়। এসজেডিএ র চেয়ারম্যান সৌরভ চক্রবর্তী বলেন জলপাইগুড়ি এবং শিলিগুড়ি শহর মিলিয়ে মোট ৫ হাজারের বেশী ত্রিফলা লাইট লাগান হয়েছিলো। এর মধ্যে জলপাইগুড়িতে আছে ২ হাজার। #youtube #newjalpaiguri #njp #newsupdate @ubanglatvofficial
What's Your Reaction?