শ্বশুরবাড়ির লোকজনেরা মিলে মেয়ের জামাইকে প্রাণে মেরে ফেলার অভিযোগ
বিগত কয়েক বছর পূর্বে ধলাই ত্রিপুরা জেলার ময়নামা বাঙালিপাড়া এলাকার বাসিন্দা ফজলু হক ঊনকোটি ত্রিপুরা জেলা কৈলাসহর ইয়াজিখাউরা এলাকার বাসিন্দা মোবারক আলীর মেয়ের সাথে বিয়ে করেন। বিয়ের পর তাদের সংসারে কোন ঝামেলা ছিল না। বিগত চার মাস পূর্বে ফজলু হকের শ্বশুরবাড়ির লোকেরা ওনার স্ত্রীকে বাপের বাড়িতে নিয়ে আসেন। কিন্তু, কোন এক অজ্ঞাত কারণে স্ত্রীকে আর স্বামীর বাড়ি পাঠায়নি ফজলু হকের শ্বশুরবাড়ির লোকজনেরা। অভিযোগ গত ১০ই এপ্রিল ফজলু হকের শ্বশুরবাড়ির লোকেরা ফোন করে শ্বশুরবাড়িতে আসতে বলে এবং তার স্ত্রীকে এসে নিয়ে যেতে বলে। ফজলু হক যথারীতি শ্বশুরবাড়িতে আসার পর ঘটে বিপত্তি। অভিযোগ ফজলু হকের ওপর তার শ্বশুরবাড়ির লোকেরা বেধরক মারপিট চালায়, এমনকি ফজলু হকের ১৫ বছরের ছেলেও ফজলু হককে বেধরক মারধর করে। এমনকি ফজলু হকের মুখের মধ্যে বিষ ঢেলে দেয়। এরপর স্থানীয়রা ঘটনাটি প্রত্যক্ষ করে কৈলাসহর অগ্নিনির্বাপক দপ্তরের কর্মীদের জানালে অগ্নিনির্বাপক দপ্তরের কর্মীরা ঘটনাস্থল থেকে ফজলু হককে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য কৈলাসহর ঊনকোটি জেলা হাসপাতালে নিয়ে যায়। এরপর ফজলু হক হাসপাতাল থেকে সুস্থ হয়ে নিজের বাড়ি অর্থাৎ ধলাই ত্রিপুরা জেলার ময়নামা বাঙালিপাড়ায় চলে যান। উক্ত বিষয় নিয়ে আজ কৈলাসহর ইরানি থানায় শ্বশুরবাড়ির লোকজনদের বিরুদ্ধে ফজলু হক একটি লিখিত আকারে অভিযোগ দায়ের করেন। ফজলু হক তার শ্বশুরবাড়ির লোকজনদের বিরুদ্ধে পাশাপাশি ন্যায্য বিচারের দাবিতে আজ সংবাদ মাধ্যমের দ্বারস্থ হয়েছেন। #youtube #siliguri #siligurinews #newsupdate @ubanglatvofficial
What's Your Reaction?