Narth24pgs : মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে বালি উত্তোলন : U Bangla TV
Narth24pgs : মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে বালি উত্তোলন : U Bangla TV
নৈহাটির লাল বাবা ঘাট থেকে চুপিসারে বালি তোলার অভিযোগ বালি মাফিয়াদের বিরুদ্ধেমুখ্যমন্ত্রীর কড়া নির্দেশ গঙ্গাবক্ষ থেকে অবৈধ উপায়ে বালি তোলা যাবে না। মুখ্যমন্ত্রীর সেই নির্দেশকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে চুপিসারে নাকি নৈহাটির লাল বাবা গঙ্গার ঘাট থেকে অবৈধভাবে বালি উত্তোলন করা হচ্ছে। এমনকি গঙ্গা ঘাটে বালি তোলার মেশিনও পড়ে রয়েছে। যদিও নৈহাটি পুরসভার পুরপ্রধান অশোক চট্টোপাধ্যায়ের দাবি, ২০১৫ সালের শেষের দিকে দু'তিন গাড়ি বালি তোলা হয়েছিল। সেই বালি এখনও গঙ্গার পাড়েই পড়ে রয়েছে। পুরপ্রধানের কথায়, একটা সময় কিছু লোকের মধ্যে বালি তোলার প্রবণতা দেখা দিয়েছিল। কিন্তু বিধায়ক পার্থ ভৌমিকের কড়া নির্দেশ এবং প্রশাসনেরও নির্দেশ অবৈধভাবে বালি তোলা যাবে না। পুরপ্রধানের দাবি, রয়ালটি জমা দিয়ে সরকারের অনুমোদন নিয়ে তবেই বালি তোলা যাবে। কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ জুবিলি ব্রিজ সন্নিহিত নৈহাটির লাল বাবা গঙ্গাঘাটের ছবি কিন্তু অন্য কথা বলছে। ঘাটের পাশেই মজুত রয়েছে বালির পাহাড়। সেই বালির পাহাড় তিন-চার গাড়ি বালি কিনা, তা অবশ্য বলা মুশকিল। স্থানীয়দের অভিযোগ, লুকিয়ে চুড়িয়ে লালবাবা ঘাট থেকে বালি উত্তোলন করছেন এক শ্রেণীর বালি মাফিয়া। কিন্তু প্রাণের ভয়ে ঘাট সংলগ্ন বাসিন্দারা মুখ খুলতে নারাজ। তবে মুখ লুকিয়ে সাহস করে এক বাসিন্দা জানালেন, প্রতি বছর ছট পুজোর আগে ঘাট সাফাইয়ের অজুহাত দেখিয়ে বালি তোলা হয়। আর পুজোর পর পাড়ে মজুত রাখা সেই বালি বিক্রি করে দেওয়া হয়। এখনও গঙ্গা ঘাটে কেন বালি তোলার মেশিন পড়ে রয়েছে। কেনই বা প্রশাসন বালি উত্তোলনের মেশিনগুলো বাজেয়াপ্ত করছে না। এমনই প্রশ্ন এলাকাবাসীর। তবে লুকিয়ে চুরিয়ে ফের গঙ্গাবক্ষ থেকে বালু চুরি করলে জুবিলি সেতু ক্ষতিগ্রস্ত হবার আশঙ্কা কিন্তু থেকেই যাচ্ছে। #north24pargana #banglanews #newstoday @ubanglatvofficial
What's Your Reaction?