নদী বাঁধ দিয়ে অসাধ্যসাধন করলেন সুন্দরবন বিষয়ক মন্ত্রী বঙ্কিমচন্দ্র হাজরা
এক কথায় বলে নদীর ধারে বাস, ভাবনা বারো মাস। সেই দিনটা এবার শেষ হতে চলল দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার সাগর বিধানসভার বঙ্কিমনগর গ্রামে। প্রতি বছর ঝড়, সাইক্লোন লেগেই থাকে। যেমন ইয়াস , আমফান, ফণী সহ বিভিন্ন সাইক্লোনের কারণে এই সমস্ত এলাকার মানুষ কিন্তু বসবাস করা বাড়ি ছেড়ে অন্য জায়গায় চলে যায়। আবহাওয়া শান্ত হলে নিজেদের বাসস্থানে ফিরে আসে। এই রকম অবস্থা ছিল বোটখালি, সুমতি নগর, বঙ্কিমনগর, সহ বেশ কয়েকটি নদী বাঁধ এলাকার গ্রামবাসীদের। কিন্তু তাঁরা এখন অনেকটাই নিশ্চিত হয়েছেন। নদী বাঁধ গুলো কংক্রিটের বাঁধ তার পাশাপাশি টেট্রাপট দিয়ে সেই নদী বাঁধ কে রক্ষা করা, এমনই অসাধ্য সাধন করলেন এলাকার বিধায়ক তথা সুন্দরবন বিষয়ক মন্ত্রী বঙ্কিমচন্দ্র হাজরা। বহু বছর গঙ্গাসাগরের বিধায়ক থাকাকালীন এই বিষয়টার ওপর নজর দেওয়ার কথা বলতেন রাজ্য সরকারকে। শেষমেষ গত তিন চার বছর ধরে এই নদী বাঁধ গুলোর কংক্রিটের পাশাপাশি সেখানে টেট্রাপট দেওয়া হয়, বড় বড় ঝড় ও ঢেউয়ের হাত থেকে রক্ষা করার জন্য। এখানকার মানুষদের একটাই সমস্যা এখন আবাস যোজনার ঘর এর জন্য তারা দরখাস্ত করেছে কিন্তু এখনো পর্যন্ত তাদের নাম লিস্টে আছে কিন্তু তারা এখনও টাকা পায়নি যার কারণে তাদের ভাঙাচোরা ঘরে থাকতে হচ্ছে। এই সমস্ত গ্রামের মানুষদের নদী বাঁধের সমস্যা মিটলেও তাদের কিন্তু বাসস্থানের একটা বড় সমস্যা রয়ে গেছে। পানীয় জল বলতে তাদের সেখানে ট্যাপকল ব্যবস্থা না থাকলেও গ্রামের একটা করে ডিপ টুয়েল কল বসানো হয়েছে তারা ওই মিষ্টি জল নিয়ে রান্না খাওয়া-দাওয়া করে। তাদের মূল সমস্যা এই মুহূর্তে বাসস্থান ও রাস্তাঘাটের উন্নয়ন পাশাপাশি পাইপলাইনের মাধ্যমে পানীয় জলের ব্যবস্থা। #sundarban #bankimhazra
What's Your Reaction?